কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় নইমুদ্দিন সেন্টু (৬০) নামে এক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
সেন্টু অনেক আগে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন।
সেন্টু অনেক আগে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যানের নিজ অফিস কক্ষে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ইউনিয়ন পরিষদের একাধিক ইউপি সদস্য ও সচিব রাশিদুল ইসলাম।
নিহত নইমুদ্দিন সেন্টু ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি ফিলিপনগর বাজারপাড়ার মুতালিব সর্দারের ছেলে।
জানা গেছে, সেন্টু অনেক আগে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন।
ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব রাশিদুল ইসলাম বলেন, নিজের অফিস কক্ষে বসে অফিসের কাজ করছিলেন সেন্টু চেয়ারম্যান। আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে জানালা দিয়ে চেয়ারম্যানকে পেছন থেকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে চেয়ারম্যানের কক্ষের ভেতরে গিয়ে আরও গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশ জানায়, পূর্ব শত্রুতা ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। এ ঘটনা তদন্ত করে দোষীদের আইনের আও
তায় এনে শাস্তি দেয়া হবে।
0 Comments