কিডনিতে পাথর হলে যা করতে হবে


বিভিন্ন কারণে কিডনিতে পাথর তৈরি হতে পারে। ছবি: ফ্রিপিক


অনেকেই কিডনির পাথরের সমস্যা ভুগে থাকেন। যা কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। কিডনির পাথর তৈরির অন্যতম কারণ ডিহাইড্রেশন। পানি কম পান করলে পাথর তৈরির প্রবণতা বেড়ে যায়। এতে পাথর তৈরির আশঙ্কা বেড়ে যায়।


আবার প্রস্রাবের সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। প্রস্রাবের বিভিন্ন ধরনের কণা যেমন–ক্যালসিয়াম অক্সালেট,কার্বনেট,ইউরিক অ্যাসিড একে অন্যের সঙ্গে মিশলে পাথর তৈরি হয়।


কিডনিতে পাথর সাধারণত ত্রিশ থেকে চল্লিশ বছর বয়সে বেশী হয়। বিভিন্ন কারণে কিডনিতে পাথর তৈরি হতে পারে। যেমন: পানি কম পান করলে, মূত্রনালির সংক্রমণে, ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে এবং বেশি সময় ধরে শুয়ে থাকলে।


মুখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চুইংগাম থাকে? জেনে নিন লাভ–ক্ষতিমুখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চুইংগাম থাকে? জেনে নিন লাভ–ক্ষতি

লক্ষণ



১. ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার প্রবণতা।


২. হঠাৎ প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া।


৩. প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করা।


কিডনিতে পাথর হলে ব্যথা অনুভূত হয়। শরীরের দুই পাশে কিডনি থাকে। যে পাশে পাথর হয় সেদিকে ব্যথা অনুভব হয়। তবে, সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। অনেকসময় কিডনি ফুলে যেতে পারে। এমনকি দুই পাশের কিডনিতে বড় পাথর হলে কিডনি ফেইলিউর হতে পারে।


শরীরে ভিটামিন সি কি কমে গেছে? যেভাবে বুঝবেনশরীরে ভিটামিন সি কি কমে গেছে? যেভাবে বুঝবেন

করণীয়



১. প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি (১২ থেকে ১৪ গ্লাস) পান করুন।


২. প্রয়োজনের তুলনায় বেশি বা কম পানি পান করবেন না।


৩. অধিক লবণ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।


৪. ভুলেও প্রস্রাব আটকে রাখবেন না।


৫. নিয়মিত ব্যায়াম ও হাঁটার অভ্যাস করুন।


৬. লেবুর রস, ডাবের জল বা মুসাম্বির রস পান করা।



৭. চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

Post a Comment

0 Comments